Wednesday, February 1, 2017

সূত্রাবলি


সূত্রাবলি
 Share
ভৌত রাশি ও পরিমাপEdit
গতিEdit
দ্রুতি =
দূরত্ব
সময়

কোনো গতিশীল বস্তু যদি t সময়ে d দূরত্ব অতিক্রম করে, তাহলে দ্রুতি
v =

বেগের পরিবর্তনের হার, অর্থাৎ ত্বরণ, a -

u = আদি বেগ অর্থাৎ সময় গণনার শুরুতে যে বেগ
a = সুষম ত্বরণ
t = অতিক্রান্ত সময়
s = সরণ অর্থাৎ t সময়ে অতিক্রান্ত দূরত্ব
v = শেষ বেগ অর্থাৎ t সময় শেষে বস্তুর বেগ।


t


বলEdit
বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার,

∵ত্বরণ, a=

ধরা যাক  ও  ভরবিশিষ্ট দুটি বস্তু A ও B যথাক্রমে এবং  বেগ নিয়ে একই সরল রেখা বরাবর চলছে। ধরা যাক A ও B -এর পরিবর্তিত বেগ যথাক্রমে  ও । ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়ার ফলে A ও B বস্তু দুটির ত্বরণ যথাক্রমে ও  হলে,
বা,
অতএব, A ও B বস্তু দুটির সংঘর্ষের পূর্বের ও পরের ভরবেগের সমষ্টি সর্বদা সমান থাকে। এটিই ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্র।

কাজ, ক্ষমতা ও শক্তিEdit
কোনো বস্তুর উপর F বল প্রয়োগে যদি বস্তুটি বলের দিকে s দূরত্ব অতিক্রম করে (চিত্র ৪.১) তবে কৃত কাজ W হবে,




গতিশক্তি = ½ ভর × (বেগ)2
= ½ mv²

বিভব শক্তি = বস্তুর ওজন × উচ্চতা = mgh



পদার্থ শক্তিতে রূপান্তরিত হলে যদি ঊপরিমাণ শক্তি পাওয়া যায়, তাহলে
E= mc²
এখানে m হচ্ছে শক্তিতে রূপান্তরিত ভর এবং c হচ্ছে আলোর বেগ যা 3× এর সমান।


ক্ষমতা =
কাজ
সময়

কোনো ব্যক্তি বা যন্ত্র দ্বারা t সময়ে W পরিমাণ কাজ সম্পন্ন হলে বা শক্তি রূপান্তরিত হলে ক্ষমতা P হবে P=

ক্ষমতা =
কাজ
সময়
=
বল×সরণ
সময়
 =
ভর×ত্বরণ×সরণ
সময়

=
ভর×সরণ×সরণ
সময়²×সময়
=
ভর×সরণ³
সময়³


কর্মদক্ষতা, =
লভ্য কার্যকর শক্তি
মোট প্রদত্ত শক্তি
× 100%

পদার্থের অবস্থা ও চাপEdit
কোনো বস্তুর প্রতি একক ক্ষেত্রফলের উপর লম্বভাবে প্রযুক্ত বলকে চাপ বলে। ধরা যাক A ক্ষেত্রেফলের উপর ক্রিয়ারত লম্বভাবে প্রযুক্ত বল F
তাহলে চাপ, অর্থাৎ, চাপ =
বল
ক্ষেত্রফল



ঘনত্বকে  দ্বারা প্রকাশ করা হয়। m ভরের কোনো বস্তুর আয়তন v হলে, ঘনত্ব  হবে।
= =
বস্তুর ভর
বস্তুর আয়তন

ঘনত্বের একক

ধরা যাক, পাত্রের ভূমির ক্ষেত্রফল = A
তরলের ঘনত্ব =
তরলের গভীরতা = h
অভিকর্ষজ ত্বরণ = g
চাপ, P= h  g

বস্তুর উপর তাপের প্রভাবEdit
তারপর সেলসিয়াস, ফারেনহাইট ও কেলভিন স্কেলে দাগাঙ্কিত তিনটি থার্মোমিটার পাঠ যথাক্রমে C, F এবং K ।





 তাপমাত্রায় কোনো দণ্ডের দৈর্ঘ্য তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে হলে শেষ দৈর্ঘ্য = ,
দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি=
এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি=
দৈর্ঘ্য প্রসারণ সহগ a দ্বারা প্রকাশ করা হয় যার রাশিমালা

=
দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি
আদি দৈর্ঘ্য ×তাপমাত্রার বৃদ্ধি



 তাপমাত্রায় কোনো কঠিন পদার্থের পৃষ্ঠের আদি ক্ষেত্রফল=A1
তাপমাত্রা বৃদ্ধিকরে  করলে শেষ ক্ষেত্রফল= A2
সুতরাং তাপমাত্রা বৃদ্ধি=
ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি=

ক্ষেত্র প্রসারণ সহগকে   দ্বারা প্রকাশ করা হয় যার রাশিমালা

 ... ... ... ... ... ... ... ... (6.3)

=
ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি
আদি ক্ষেত্রফল× তাপমাত্রার বৃদ্ধি




কোনো কঠিন পদার্থের আদি আয়তন  এবং আদি তাপমাত্রা ।
এর তাপমাত্রা বাড়িয়ে যখন  করা হলো তখন আয়তন বৃদ্ধিপেয়ে  হলো। সুতরাং আয়তন বৃদ্ধি= । তাপমাত্রা বৃদ্ধি= ।
আয়তন প্রসারণ সহগকে  দ্বারা প্রকাশ করা হয় যার রাশিমালা নিম্নরুপ,

=
আয়তন বৃদ্ধি
আদি আয়তন× তাপমাত্রার বৃদ্ধি


এদের মধ্যে সম্পর্ক:  এবং



কোনো বস্তুর তাপমাত্রা বাড়াতে ধরা যাক Q পরিমাণ তাপ লাগে। সুতরাং 1K তাপমাত্রা বাড়াতে তাপ লাগে
=।
সুতরাং তাপধারণ ক্ষমতা, C=


আপেক্ষিক তাপ S হলে,  .... .... .... .... .... (6.7)
এখানে, C= তাপধারণ ক্ষমতা,
Q= শেষিত তাপ
= তাপমাত্রা পরিবর্তন
m= বস্তুর ভর
একক: আপেক্ষিক তাপের একক


তাপধারণ ক্ষমতা= ভর × আপেক্ষিক তাপ
সুতরাং, আপেক্ষিক তাপ=
তাপধারণ ক্ষমতা
ভর


তরঙ্গ ও শব্দEdit
পর্যায়কাল T হলে, কম্পনাঙ্ক
তরঙ্গদৈর্ঘ্য  হলে, তরঙ্গ বেগ v=
গভীরতা নির্ণয়
পানিপৃষ্ঠের গভীরতা = h,
শব্দ উৎপন্ন করা ও প্রতিধ্বনি শোনার মধ্যবর্তী সময় = t,
শব্দের বেগ = v,
এখন শব্দ উৎপন্ন হওয়ার পর পানি পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হয়ে শ্রোতার কাছে ফিরে আসতে যেহেতু 2h দূরত্ব অতিক্রম করে
অতএব,2h = v×t
বা h= v×t/2।

আলোর প্রতিফলনEdit
কোনো নির্দিষ্ট মাধ্যমে আলো একটি নির্দিষ্ট বেগে চলে। শূন্যস্থানে এই বেগের মান,

যদি l দৈর্ঘ্যের একটি বস্তুর জন্য কোনো দর্পণ বা লেন্সে l' দৈর্ঘ্যের একটি প্রতিবিম্ব গঠিত হয় তবে ঐ বস্তুর বিবর্ধন হবে l' ও l এর অনুপাতের সমান।
অর্থাৎ,

আলোর প্রতিসরণEdit
আলোকরশ্মি যদি a মাধ্যম থেকে b মাধ্যমে প্রবেশ করে তবে, a মাধ্যমের সাপেক্ষে b মাধ্যমের আপেক্ষিক প্রতিসরণাঙ্ক, (চিত্র ৯.৫)



ক্ষমতা P এবং ফোকাস দূরত্ব  এর মধ্যে একটি সম্পর্ক আছে। সম্পর্কটি হচ্ছে,

দশম অধ্যায় স্থিরতড়িৎEdit
ধরা যাক, দুটি আধানের পরিমান যথাক্রমে q1 ও q2 এবং এদের মধ্যবর্তী দূরত্ব d (চিত্র ১০.৯)। এদ

1 comment: